Inqilab Logo

শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ২১ আষাঢ় ১৪৩১, ২৮ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী


আমরা জানি যে, রাতের বেলা ঘুমানোর আগে ৪ বার সূরা ফাতিহা, ৩ বার সূরা ইখলাস, ৩ বার দুরুদে ইব্রাহীম, ৪ বার কালেমা তামজিদ ও ১০ বার ইস্তেগফার পড়লে যথাক্রমে ৪০০০ দিনার দান, ১ বার কুরআন খতম করা, জান্নাতের মূল্য দেওয়া, ১ বার হজ্ব করা ও দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দেওয়ার নেকী পাওয়া যায়। এখন আমার প্রশ্ন হল, সোয়াবের আশায় বা পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য কোন নফল ইবাদত বা এই আমলগুলো পরিমাণে বেশি করলে (যেমন ৩ বারের জায়গায় ৬ বার, ৪ বারের জায়গায় ৮ বার, ৩৩ বারের জায়গায় ৫০ বার পড়লে) বিদাআত হবে কি?

উত্তর : হাদীসে বর্ণিত নিয়ম পালন করাই ঘোষিত সওয়াব পাওয়ার জন্য যথেষ্ট। সুন্নাত নিয়ম সুন্নাতের মতোই করা উচিত। এরপর আপনার ইচ্ছা হলে আরও বেশি নেকীর দোয়া তেলাওয়াত করতে পারেন। এজন্য আলাদা সওয়াব হবে। তবে বর্ণিত নিয়ম ভেঙ্গে নিজের মনের মতো...



প্রশ্ন : আমরা যখন চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজ ইমামের পেছনে পড়ি, তখন প্রথম দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার পর সূরা মেলানো হয়। পরবর্তী দু’রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়া হয়। প্রশ্ন হলো, যদি একাকী চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজ পড়ি, তখনও কি শেষ দু’রাকাতে সূরা মেলাতে হবে না? চার রাকাত বিশিষ্ট সুন্নাত নামাজে কি চার রাকাতেই সূরা মেলাতে হবে?

উত্তর: একাকী পড়লেও ফরজ নামাজের শেষ দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার পর সূরা মিলাতে হবে না। সুন্নাত নামাজে শেষ দু’রাকাতেও সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মিলাতে হয়।  উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন...



আর্কাইভ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ